Friday, 30 October 2015

Post # 091



আল্লাহ্‌ বলেন, “হে নবী, আপনি কি জানেন না, আল্লাহপাক কলেমা তৈয়বের উপমা কিভাবে বর্ণনা করেছেন? সেটির উদাহরণ একটি পবিত্র বৃক্ষের মত যার মূল অত্যন্ত দৃঢ়ভাবে (মানব-হৃদয়ে) প্রতিষ্ঠিত এবং শাখা-প্রশাখা আকাশে উত্থিত; সেটি তার প্রভুর আদেশক্রমে সব ঋতুতে নিজ ফল দান করে। আর আল্লাহ্‌ মানুষের জন্যে এমন উপমা দিয়ে থাকেন, যেন তারা মনোযোগী হতে পারে।” —কুরআন ( ১৪ঃ২৪-২৫)।


Thursday, 29 October 2015

Post # 090



আল্লাহ্‌ বলেন, “তোমাদের প্রতি তাঁর অসীম করুণাবশত তিনি তোমাদের জন্যে রাত ও দিন সৃষ্টি করেছেন, যেন দিনের বেলায় তোমরা তাঁর অনুগ্রহ (রিযিক) অন্বেষণ করতে পারো এবং (পরিশ্রান্ত হওয়ার পর) রাতে বিশ্রাম করতে পারো এবং এইজন্যে তোমাদের উচিত তাঁর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা।” —কুরআন (২৮ঃ৭৩)


Wednesday, 28 October 2015

Post # 089





আল্লাহ্‌ বলেন, “তোমাদের প্রতি তাঁর প্রেমের নিদর্শনগুলোর মধ্যে রয়েছে, তিনি তোমাদেরকে আশা ও ভয় সঞ্চারকরূপে প্রদর্শন করেন বিদ্যুৎ এবং আকাশ হতে পানি বর্ষণ করেন, যা দ্বারা ভূমিকে পুনরুজ্জীবিত করেন সেটির মৃত্যুর পর। নিশ্চয়ই এতে বুদ্ধিমান লোকেদের জন্য (তাঁর প্রেমের) বহু নিদর্শন রয়েছে।” —কুরআন (৩০:২৪)।


Saturday, 24 October 2015

Post # 088



আল্লাহ্‌ বলেন, “তোমাদের প্রতি তাঁর প্রেমের আরেকটি নিদর্শন এই যে, রাতে ও দিনে তোমাদের নিদ্রা এবং তাঁর অনুগ্রহ (রিযিক ইত্যাদি) অন্বেষণ। নিশ্চয়ই এতে শ্রবণকারীদের (যারা মনোযোগ দিয়ে উপদেশ শোনে তাদের) জন্যে (তাঁর প্রেমের) বহু নিদর্শন রয়েছে।” —কুরআন (৩০ঃ২৩)।


Friday, 23 October 2015

Post # 087



আল্লাহ্‌ বলেন, “তোমাদের প্রতি তাঁর প্রেমের আরেকটি নিদর্শন এই যে, আকাশসমূহ ও পৃথিবীর সৃষ্টি এবং তোমাদের ভাষা ও বর্ণের বৈচিত্র্য। নিশ্চয়ই এতে জ্ঞানীদের জন্য (তাঁর প্রেমের) বহু নিদর্শন রয়েছে।” —কুরআন (৩০:২২)।


Thursday, 22 October 2015

Post # 086



আল্লাহ্‌ বলেন, “তাঁর নির্দশনগুলোর মধ্যে এক নিদর্শন এই যে, তিনি তোমাদেরকে মাটি হতে সৃষ্টি করেছেন; এখন তোমরা (শক্তিসম্পন্ন) মানুষরূপে পৃথিবীর সর্বত্র ছড়িয়ে আছো।” —কুরআন (৩০ঃ২০)।


Wednesday, 21 October 2015

Post # 085



আল্লাহ্‌ বলেন, “বল তো, কে তোমাদেরকে জলে ও স্থলে অন্ধকারে পথ দেখান এবং কে তাঁর অনুগ্রহের পূর্বে সুসংবাদবাহী বাতাস প্রেরণ করেন? আল্লাহর সঙ্গে আর অন্য কোনো উপাস্য আছে কি? তারা যাকে শরীক করে, আল্লাহ তো তা হতে অনেক ঊর্ধ্বে।” —কুরআন (২৭:৬৩)।


Tuesday, 13 October 2015

Post # 084



আল্লাহ্‌ বলেন, “বল তো, কে আর্তের ডাকে সাড়া দেন যখন সে তাঁকে ডাকে এবং কষ্ট দূরীভূত করেন এবং তোমাদিগকে পৃথিবীতে প্রতিনিধি করেন; আল্লাহর সাথে অন্য কোন উপাস্য আছে কি? তোমরা অতি সামান্যই এই বিষয়ে চিন্তা কর।” —কুরআন (২৭ঃ৬২)।


Sunday, 11 October 2015

Post # 083



আল্লাহ্‌ বলেন, “বল তো, কে পৃথিবীকে বাসোপযোগী করেছেন এবং তার মাঝে মাঝে নদ-নদী প্রবাহিত করেছেন এবং তাকে স্থিতিশীল রাখার জন্যে পর্বত স্থাপন করেছেন এবং দুই সমুদ্রের মাঝখানে অন্তরায় রেখেছেন? অতএব, আল্লাহর সাথে অন্য কোন উপাস্য আছে কি? তবুও তাদের অনেকেই জানে না।”- কুরআন (২৭ঃ৬১)।


Friday, 9 October 2015

Post # 082



“ওহে পাপী ব্যক্তি! নিরাশ হইও না। কারণ, তোমার প্রভু অত্যন্ত দয়াশীল। তবে সম্বল যোগাড় না করিয়া আখেরাতের সফরে রওয়ানা হইও না। কারণ, আখিরাতের সফরে মৃত্যু, কবর, হাশর ময়দান ও পুলসিরাত প্রভৃতি ভয়ঙ্কর মঞ্জিল আছে।” —(আরবী কবিতাংশ)।


Thursday, 8 October 2015

Post # 081



দোযখের ভেতর সকল পাপীদেরকে প্রবেশ করানোর পর আল্লাহ্‌ দোযখকে জিজ্ঞেস করবেন- “তোমার উদর পূর্ণ হয়েছে কি? দোযখ উত্তর দিবে- আরও কি নাই?" —কুরআন (৫০:৩০)।

নফসের তীব্র কামনা-বাসনাকে প্রশ্রয় দিলে সেসবও তেমনিভাবে বাড়তেই থাকে, বাড়তেই থাকে।


Sunday, 27 September 2015

Post # 080



আল্লাহ বলেন, “(হে নবী) আপনি কি তাকে দেখেছেন যে ধর্মকে বা কিয়ামতের দিনকে অবিশ্বাস করে? সে ঐ ব্যক্তি যে এতিমকে কর্কশ ভাষায় তাড়িয়ে দেয় এবং দরিদ্রকে খাওয়াতে উৎসাহ দেয় না। সুতরাং, ঐ সব নামাজীদের জন্যে নির্ধারিত আছে আফসোস বা শাস্তি— যারা নামাজে অন্যমনস্ক থাকে, লোক-দেখানো (সৎ) কাজ করে এবং নিত্য-প্রয়োজনীয় সামান্য জিনিস দ্বারা অন্যের উপকার করে না।” —কুরআন (১০৭ঃ১-৭)।


Wednesday, 23 September 2015

Post # 079



"অতঃপর যখন সে (হযরত ইসমাইল আঃ) তার পিতার (হযরত ইব্রাহীম আঃ) সঙ্গে কাজ করবার মত বয়সে উপনীত হল, তখন ইব্রাহীম বলল, ‘বৎস! আমি স্বপ্নে দেখি যে তোমাকে আমি যবেহ করছি, এখন তোমার অভিমত কী বল।’ সে বলল, ‘হে আমার পিতা! আপনি যা আদিষ্ট হয়েছেন তা-ই করুন। ইনশা আল্লাহ, আপনি আমাকে ধৈর্য্যশীল পাবেন।" --কুরআন (৩৭:১০২)।


Tuesday, 22 September 2015

Post # 078



সুফী হাবিবুর রহমান (রঃ) লিখেছেন, “অনেক দিন যাবত আমার মনে হজ্জ্ব করিবার জন্য প্রবল বাসনা ছিল। কিন্তু সংসার দেখাশুনার জন্য আমার পরিবারে কোন বয়স্ক সন্তানাদি না থাকায় আমি ইচ্ছা করিয়াছিলাম যে, আমার জ্যেষ্ঠ পুত্র খলিলুর রহমান বড় হইলে তাহার হাতে সংসারের ভার অর্পণ করিয়া আমি হজ্জ্বে যাইব। ১৯৪৫ সনের নভেম্বর মাসে এক বৃহস্পতিবার দিবাগত শুক্রবার পূর্ণিমার রাত্রে আমি স্বপ্নে দেখিলাম যে, আমার হাতে একখানা চিঠি আসিয়াছে, উহাতে নিম্নে বর্ণিত কবিতাটি লেখা ছিল:

‘কী হবে তোর স্ত্রী পুত্র দিয়ে, বল না দেখি বল,
ও তুই হজ্জ্ব করিতে শীঘ্র করি চল;
কাঁদ-কাঁদ ভাল করে যার চক্ষে আছে জল,
ও তুই হজ্জ্ব করিতে শীঘ্র করি চল।’

আমি সজাগ হইয়া দেখিলাম যে, চক্ষের জলে বালিশ ভিজিয়া গিয়াছে। স্বপ্নে দৃষ্ট কবিতাটি যাহাতে স্মরণ রাখিতে পারি তাহার জন্য উহা পূর্ণিমার আলোতে বসিয়া কাগজে লিপিবদ্ধ করিয়া রাখিলাম।”

[সূত্রঃ লুকানো মানিক (১ম সংস্করণ)]


Monday, 21 September 2015

Post # 077



আল্লাহ্ বলেন, “তোমাকে যে সম্পদ দান করেছি, তার দ্বারা পরকালের শান্তি নিকেতনের খোঁজ কর।” -কুরআন (২৮ঃ৭৭)।

“ধন-সম্পদ ও সন্তান-সন্ততি পৃথিবীর ক্ষণস্থায়ী সম্পদ মাত্র।” -কুরআন (১৮ঃ৪৬)।

“যারা পরকালের চিরস্থায়ী সম্পদ দ্বারা দুনিয়ার ক্ষণস্থায়ী সম্পদ ক্রয় করে, তাদের ওপর হতে দোজখের আযাব কখনো কমানো হবে না এবং তাদেরকে কোন প্রকার সাহায্যও করা হবে না।” -কুরআন (০২ঃ৮৬)।


Sunday, 20 September 2015

Post # 076



আল্লাহ্ বলেন, “অবিশ্বাসী পাপীদের মুখে ও পিঠে আঘাত করে ফেরেশতারা যখন তাদের প্রাণ হরণ করে নেয় এবং বলে, জ্বলন্ত আগুনের মধ্যে শাস্তি পাওয়ার জন্যে চল্— হায়! তাদের তখনকার অবস্থা যদি তোমরা বুঝতে পারতে!”
--কুরআন (০৮:৫০)


Saturday, 12 September 2015

Post # 075



মৃত্যুর পর আল্লাহ্‌ সকলকেই বলবেন-
“তোমাদেরকে সৃষ্টি করে যেমন একা দুনিয়াতে পাঠিয়েছিলাম, সব ছেড়ে তেমন একাই আমার নিকট এসেছ।”- কুরআন (০৬ঃ৯৪)। “তোমরা যেখানেই থাকো না কেন, সেখানেই আল্লাহ্‌ তোমাদের সঙ্গে সঙ্গে আছেন।”- কুরআন (৫৭ঃ০৪)।


Saturday, 5 September 2015

Post # 074



আল্লাহ বলেন, “মূসা (আঃ)-কে আমার বাণীসহ পাঠিয়ে (তাঁকে) আদেশ করেছিলাম আপনি আপনার লোকদেরকে অন্ধকার হতে আলোতে আনুন এবং তাদেরকে আল্লাহর (সান্নিধ্যে থাকার সুখের) দিনগুলোর বিষয় স্মরণ করিয়ে দিন।”- কুরআন (১৪:০৫)।


Saturday, 29 August 2015

Post # 073



আল্লাহ্‌ বলেন, “ব্যবসা-বাণিজ্য ও বেচা-কেনা ঈমানদার (আল্লাহ-প্রেমিক) বান্দাকে আল্লাহর স্মরণ হতে অন্যমনস্ক রাখতে পারে না।”- কুরআন (২৪:৩৭)


Sunday, 23 August 2015

Post # 072



(গাফেল মানুষ মৃত্যুর সময় বলবে): “হে আমার প্রতিপালক! আমাকে আরো কিছু সময়ের জন্যে অবকাশ দিলে আমি দান-সদকা করতাম এবং সৎকর্মপরায়ণদের অন্তর্ভুক্ত হতাম।”- কুরআন (৬৩ঃ১০)।


Saturday, 22 August 2015

Post # 071



আল্লাহ্‌ বলেন, “তোমাদেরকে সৃষ্টি করে যেরূপ একা দুনিয়াতে পাঠিয়েছিলাম, সব ছেড়ে সেরূপ একাই আমার নিকট এসেছ এবং যে সকল সম্পদ আমি তোমাদেরকে দিয়েছিলাম তা সমস্তই তোমাদের পেছনে (দুনিয়াতে) ফেলে এসেছ। তোমাদের পক্ষ সমর্থকগণ (দুনিয়ার বন্ধু-বান্ধবগণ) যাদেরকে তোমাদের সুখ-দুঃখের সাথী বলে নিশ্চিতরূপে ধারণা করতে, তাদের কাউকেও এখন তোমাদের সাথে দেখি না কেন? তাদের সঙ্গের তোমাদের বন্ধন (সম্পর্ক) এখন ছিন্ন হয়ে গিয়েছে এবং তোমাদের ধারণা আজ মিথ্যা প্রতিপন্ন হয়েছে।”- কুরআন (৬:৯৪)।


Friday, 21 August 2015

Post # 070



হযরত (সঃ) বলেন- “দুনিয়ার সঙ্গে আমার কী সম্পর্ক? একজন পথিক বৃক্ষের ছায়াতলে অল্পক্ষণ বিশ্রাম করে তারপর তা ত্যাগ করে যেমনি নিজ গন্তব্যস্থানে চলে যায়; বৃক্ষের ছায়ার সঙ্গে তার যতটুকুন ক্ষণস্থায়ী সম্পর্ক, দুনিয়ার সঙ্গে আমার সম্পর্ক ততটুকুর বেশি নয়।”- আহমদ, তিরমিযী।

হযরত (সঃ) তাঁর প্রিয় সাহাবী ইবনে উমর (রাঃ)-কে একদিন বললেন- “দুনিয়াতে এইভাবে বাস কর যেন তুমি এখানে একজন প্রবাসী (বিদেশী) বা পথিক এবং কবরে শায়িত মৃত ব্যক্তির মত নিজেকে মনে কর।”- বুখারী।


Monday, 17 August 2015

Post # 069



মুনাজাতে এমন আকুতিভরা ভাষায় আল্লাহকে ডাকতেন, আল্লাহর স্তুতি গাইতেন সুফী হাবিবুর রহমান (রঃ); তাঁর দীর্ঘ মুনাজাতের অংশবিশেষ।


Friday, 31 July 2015

Post # 068



মুনাজাতে এমন আকুতিভরা ভাষায় আল্লাহকে ডাকতেন, আল্লাহর স্তুতি গাইতেন সুফী হাবিবুর রহমান (রঃ); তাঁর দীর্ঘ মুনাজাতের অংশবিশেষ।


Thursday, 30 July 2015

Post # 067



মুনাজাতে এমন আকুতিভরা ভাষায় আল্লাহকে ডাকতেন, আল্লাহর স্তুতি গাইতেন সুফী হাবিবুর রহমান (রঃ); তাঁর দীর্ঘ মুনাজাতের অংশবিশেষ।


Wednesday, 29 July 2015

Post # 066



মুনাজাতে এমন আকুতিভরা ভাষায় আল্লাহকে ডাকতেন, আল্লাহর স্তুতি গাইতেন সুফী হাবিবুর রহমান (রঃ); তাঁর দীর্ঘ মুনাজাতের অংশবিশেষ।


Tuesday, 28 July 2015

Post # 065



মুনাজাতে এমন আকুতিভরা ভাষায় আল্লাহকে ডাকতেন, আল্লাহর স্তুতি গাইতেন সুফী হাবিবুর রহমান (রঃ); তাঁর দীর্ঘ মুনাজাতের অংশবিশেষ।


Monday, 27 July 2015

Post # 064



মুনাজাতে এমন আকুতিভরা ভাষায় আল্লাহকে ডাকতেন, আল্লাহর স্তুতি গাইতেন সুফী হাবিবুর রহমান (রঃ); তাঁর দীর্ঘ মুনাজাতের অংশবিশেষ।


Sunday, 26 July 2015

Post # 063



মুনাজাতে এমন আকুতিভরা ভাষায় আল্লাহকে ডাকতেন, আল্লাহর স্তুতি গাইতেন সুফী হাবিবুর রহমান (রঃ); তাঁর দীর্ঘ মুনাজাতের অংশবিশেষ।


Saturday, 25 July 2015

Post # 062



মুনাজাতে এমন আকুতিভরা ভাষায় আল্লাহকে ডাকতেন, আল্লাহর স্তুতি গাইতেন সুফী হাবিবুর রহমান (রঃ); তাঁর দীর্ঘ মুনাজাতের অংশবিশেষ।


Friday, 24 July 2015

Post # 061

মুনাজাতে এমন আকুতিভরা ভাষায় আল্লাহকে ডাকতেন, আল্লাহর স্তুতি গাইতেন সুফী হাবিবুর রহমান (রঃ); তাঁর দীর্ঘ মুনাজাতের অংশবিশেষ।


Thursday, 23 July 2015

Post # 060



মুনাজাতে এমন আকুতিভরা ভাষায় আল্লাহকে ডাকতেন, আল্লাহর স্তুতি গাইতেন সুফী হাবিবুর রহমান (রঃ); তাঁর দীর্ঘ মুনাজাতের অংশবিশেষ।


Wednesday, 22 July 2015

Post # 059



মুনাজাতে এমন আকুতিভরা ভাষায় আল্লাহকে ডাকতেন, আল্লাহর স্তুতি গাইতেন সুফী হাবিবুর রহমান (রঃ); তাঁর দীর্ঘ মুনাজাতের অংশবিশেষ।


Tuesday, 21 July 2015

Post # 058



মুনাজাতে এমন আকুতিভরা ভাষায় আল্লাহকে ডাকতেন, আল্লাহর স্তুতি গাইতেন সুফী হাবিবুর রহমান (রঃ); তাঁর দীর্ঘ মুনাজাতের অংশবিশেষ।


Monday, 20 July 2015

Post # 057



মুনাজাতে এমন আকুতিভরা ভাষায় আল্লাহকে ডাকতেন, আল্লাহর স্তুতি গাইতেন সুফী হাবিবুর রহমান (রঃ); তাঁর দীর্ঘ মুনাজাতের অংশবিশেষ।


Sunday, 19 July 2015

Post # 056



মুনাজাতে এমন আকুতিভরা ভাষায় আল্লাহকে ডাকতেন, আল্লাহর স্তুতি গাইতেন সুফী হাবিবুর রহমান (রঃ); তাঁর দীর্ঘ মুনাজাতের অংশবিশেষ।


Saturday, 18 July 2015

Post # 055



মুনাজাতে এমন আকুতিভরা ভাষায় আল্লাহকে ডাকতেন, আল্লাহর স্তুতি গাইতেন সুফী হাবিবুর রহমান (রঃ); তাঁর দীর্ঘ মুনাজাতের অংশবিশেষ।


Friday, 17 July 2015

Post # 054



আল্লাহ্‌ বলেন, “প্রবহমান মহাকালের ভাটিয়াল স্রোতে সকল মানুষই সর্বক্ষণ আয়ুষ্কালের মুহূর্তগুলো অপচয়ের দ্বারা মহা ক্ষতির দিকে ভেসে চলেছে, শুধু তারা ব্যতীত, যারা ঈমান এনেছে এবং নিজেরাও সৎকাজ করে আর অপরকেও ধৈর্যের সাথে সৎকাজে লেগে থাকার উপদেশ দান করে।” - সূরা আসর।


Thursday, 16 July 2015

Post # 053



আল্লাহ্‌ বলেন, “মানুষের জন্যে কি এমন একটি সময় ছিল না, যখন (সে এমন ছায়ার মত ছিল যে) বর্ণনার যোগ্য তার কিছুই ছিল না?”- কুরআন (৭৬:০১)।

“তোমরা কেমন করে আল্লাহর সাথে কুফরী করছো (তাঁর প্রতি অকৃতজ্ঞ হচ্ছো)? অথচ তোমরা ছিলে প্রাণহীন (তাঁর শানুল ইলমের মধ্যে আকৃতিবিহীন অবস্থায় আসল হাকীকাৎ নিয়ে বর্তমান ছিলে), তারপর তিনিই তোমাদেরকে জীবন্ত করলেন, তারপর তিনিই আবার তোমাদেরকে মৃত্যু দিবেন, তারপর তিনিই আবার জীবিত করবেন, আর তারপর তোমরা তাঁর কাছেই পুনরায় ফিরে যাবে।”- কুরআন (০২:২৮)।


Wednesday, 15 July 2015

Post # 052



আল্লাহ্‌ বলেন, “মানুষের জন্যে কি এমন একটি সময় ছিল না, যখন (সে এমন ছায়ার মত ছিল যে) বর্ণনার যোগ্য তার কিছুই ছিল না?”- কুরআন (৭৬:০১)।

“তোমরা কেমন করে আল্লাহর সাথে কুফরী করছো (তাঁর প্রতি অকৃতজ্ঞ হচ্ছো)? অথচ তোমরা ছিলে প্রাণহীন (তাঁর শানুল ইলমের মধ্যে আকৃতিবিহীন অবস্থায় আসল হাকীকাৎ নিয়ে বর্তমান ছিলে), তারপর তিনিই তোমাদেরকে জীবন্ত করলেন, তারপর তিনিই আবার তোমাদেরকে মৃত্যু দিবেন, তারপর তিনিই আবার জীবিত করবেন, আর তারপর তোমরা তাঁর কাছেই পুনরায় ফিরে যাবে।”- কুরআন (০২:২৮)।


Tuesday, 14 July 2015

Post # 051



আল্লাহ্‌ বলেন, “তোমরা যেখানেই থাকো না কেন, মৃত্যু তোমাদের নাগাল পাবেই, এমনকি সুউচ্চ সুদৃঢ় দূর্গে অবস্থান করলেও।”- কুরআন (৪ঃ৭৮)।


Monday, 13 July 2015

Post # 050



আল্লাহ্‌ বলেন, “সেদিন (কিয়ামতের পুলসিরাত অতিক্রম করার সময়) দোযখবাসীরা উচ্চস্বরে বেহেশতবাসীদেরকে ডেকে বলবে, আমরা কি (দুনিয়াতে) তোমাদের সঙ্গে (এক সমাজভুক্ত) ছিলাম না? তারা (বেহেশতিগণ) বলবে- হ্যাঁ, কিন্তু তোমরা নিজেরাই নিজেদের বিপদগ্রস্ত করেছ, তোমরা পৃথিবীর আপাত মধুর প্রলোভনে মজে মজা লুটেছিলে, অপেক্ষা করছিলে এবং পরকালীন জীবনের বিষয় সন্দেহ পোষণ করছিলে এবং পার্থিব মোহ তোমাদেরকে (আখিরাত) ভুলিয়ে রেখেছিল-- যে পর্যন্ত না তোমাদের নিকট আল্লাহর আদেশ (মৃত্যুর সমন) এসেছিল। আর মহাপ্রতারক (শয়তান) তোমাদেরকে প্রতারিত করেছিল আল্লাহ্‌ সম্পর্কে। - কুরআন (৫৭:১৪)।

"আল্লাহর আদেশ ব্যতীত কোন প্রাণী মরতে পারে না এবং প্রত্যেকের মৃত্যুর জন্য নির্ধারিত আয়ুষ্কাল (সময়) আছে।”- কুরআন (০৩:১৪৫)।


Sunday, 12 July 2015

Post # 049



আল্লাহ্‌ বলেন, “তাদের প্রত্যেকে হাজার বছর বাঁচার আকাঙ্ক্ষা করে; কিন্তু দীর্ঘ আয়ু তাদেরকে শাস্তি হতে দূরে রাখতে পারবে না। তারা যা কিছু করে, আল্লাহ তা দেখেন।” - কুরআন (০২:৯৬)।


Saturday, 11 July 2015

Post # 048



আল্লাহ্‌ বলেন, "নিজ কর্ম অনুযায়ী সকল মানুষই বেহেশতি ও দোযখি- এই প্রধান দুই দলে বিভক্ত (৪২:০৭)। তৎপর আল্লাহ্ উহার মৃত্যু ঘটান এবং উহাকে কবরস্থ করেন (৮০:২১)।"


Friday, 10 July 2015

Post # 047



আল্লাহ বলেন, “এতেও কি এদের জ্ঞানের চোখ ফোটে না যে, এদের পূর্বে আমি কত মানবগোষ্ঠীকে বিনাশ করেছি। যারা গত হবার পর (কবরে যাওয়ার পর) আর নিজ ঘরে ফিরে আসতে পারেনি।”- কুরআন (৩৬:৩১)।


Thursday, 9 July 2015

Post # 046



আল্লাহ্‌ বলেন, “এটিও কি তাদেরকে সৎপথ দেখাচ্ছে না যে, আমি তাদের পূর্বে কত মানবগোষ্ঠীকে ধ্বংস করেছি, তাদের খালি করা ঘরে তারা বিচরণ করছে, নিশ্চয়ই এতে বিবেক সম্পন্নদের জন্যে নিদর্শন আছে।”
- কুরআন ( ২০ঃ১২৮)।


Wednesday, 8 July 2015

Post # 045



আল্লাহ্‌ বলেন, “কিয়ামতের ঘটনাও চক্ষের পলকের ন্যায় বরং তা হতেও সত্বর (১৬:৭৭)। যেদিন তারা এটি (কিয়ামত) প্রত্যক্ষ করবে সেদিন তাদের মনে হবে যে, তারা যেন পৃথিবীতে মাত্র একটি বিকাল কিংবা একটি সকাল অবস্থান করেছে।”
- কুরআন (৭৯:৪৬)।


Tuesday, 7 July 2015

Post # 044



আল্লাহ বলেন, “সৎকাজের প্রতিযোগিতায় কে কতদূর শ্রেষ্ঠত্বের পরিচয় দিতে পারবে, তা পরীক্ষা করার উদ্দেশ্যে সর্বশক্তিমান আল্লাহ তোমাদেরকেকে জন্ম ও মৃত্যুর অধীন করেছেন।”- কুরআন (৬৭:০১-০২)।


Monday, 6 July 2015

Post # 043



আল্লাহ্‌ বলেন, “প্রাচুর্যের প্রতিযোগিতা তোমাদেরকে মোহাচ্ছন্ন রাখে, যতক্ষণ না তোমরা কবরে উপনীত হও।” - কুরআন (১০২:০১-০২)।


Sunday, 5 July 2015

Post # 042



আল্লাহ বলেন, “ওহে মানুষ! আমি তোমাকে মাটির দ্বারা সৃষ্টি করেছি এবং তার মধ্যেই তোমাকে আবার প্রত্যাবর্তন করাব এবং তা হতে তোমাকে আর একবার বের করব।”
-কুরআন (২০ঃ৫৫)।


Saturday, 4 July 2015

Post # 041



আল্লাহ বলেন- “জ্বীন ও মানুষ (আমার মারেফাৎ লাভ করতঃ) আমার ইবাদত করবে- এই উদ্দেশ্য ছাড়া অন্য কোন উদ্দেশ্যে আমি তাদেরকে সৃষ্টি করি নাই। তাদের নিকট হতে রিযিক পাওয়া বা তারা আমাকে খাওয়াবে, আমার এর প্রয়োজনও নাই এবং (তাদের সৃষ্টির মধ্যে) আমার অমন কোন উদ্দেশ্যও নাই।
-- কুরআন (৫১ঃ৫৬-৫৭)।