Friday, 30 October 2015

Post # 091



আল্লাহ্‌ বলেন, “হে নবী, আপনি কি জানেন না, আল্লাহপাক কলেমা তৈয়বের উপমা কিভাবে বর্ণনা করেছেন? সেটির উদাহরণ একটি পবিত্র বৃক্ষের মত যার মূল অত্যন্ত দৃঢ়ভাবে (মানব-হৃদয়ে) প্রতিষ্ঠিত এবং শাখা-প্রশাখা আকাশে উত্থিত; সেটি তার প্রভুর আদেশক্রমে সব ঋতুতে নিজ ফল দান করে। আর আল্লাহ্‌ মানুষের জন্যে এমন উপমা দিয়ে থাকেন, যেন তারা মনোযোগী হতে পারে।” —কুরআন ( ১৪ঃ২৪-২৫)।


Thursday, 29 October 2015

Post # 090



আল্লাহ্‌ বলেন, “তোমাদের প্রতি তাঁর অসীম করুণাবশত তিনি তোমাদের জন্যে রাত ও দিন সৃষ্টি করেছেন, যেন দিনের বেলায় তোমরা তাঁর অনুগ্রহ (রিযিক) অন্বেষণ করতে পারো এবং (পরিশ্রান্ত হওয়ার পর) রাতে বিশ্রাম করতে পারো এবং এইজন্যে তোমাদের উচিত তাঁর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা।” —কুরআন (২৮ঃ৭৩)


Wednesday, 28 October 2015

Post # 089





আল্লাহ্‌ বলেন, “তোমাদের প্রতি তাঁর প্রেমের নিদর্শনগুলোর মধ্যে রয়েছে, তিনি তোমাদেরকে আশা ও ভয় সঞ্চারকরূপে প্রদর্শন করেন বিদ্যুৎ এবং আকাশ হতে পানি বর্ষণ করেন, যা দ্বারা ভূমিকে পুনরুজ্জীবিত করেন সেটির মৃত্যুর পর। নিশ্চয়ই এতে বুদ্ধিমান লোকেদের জন্য (তাঁর প্রেমের) বহু নিদর্শন রয়েছে।” —কুরআন (৩০:২৪)।


Saturday, 24 October 2015

Post # 088



আল্লাহ্‌ বলেন, “তোমাদের প্রতি তাঁর প্রেমের আরেকটি নিদর্শন এই যে, রাতে ও দিনে তোমাদের নিদ্রা এবং তাঁর অনুগ্রহ (রিযিক ইত্যাদি) অন্বেষণ। নিশ্চয়ই এতে শ্রবণকারীদের (যারা মনোযোগ দিয়ে উপদেশ শোনে তাদের) জন্যে (তাঁর প্রেমের) বহু নিদর্শন রয়েছে।” —কুরআন (৩০ঃ২৩)।


Friday, 23 October 2015

Post # 087



আল্লাহ্‌ বলেন, “তোমাদের প্রতি তাঁর প্রেমের আরেকটি নিদর্শন এই যে, আকাশসমূহ ও পৃথিবীর সৃষ্টি এবং তোমাদের ভাষা ও বর্ণের বৈচিত্র্য। নিশ্চয়ই এতে জ্ঞানীদের জন্য (তাঁর প্রেমের) বহু নিদর্শন রয়েছে।” —কুরআন (৩০:২২)।


Thursday, 22 October 2015

Post # 086



আল্লাহ্‌ বলেন, “তাঁর নির্দশনগুলোর মধ্যে এক নিদর্শন এই যে, তিনি তোমাদেরকে মাটি হতে সৃষ্টি করেছেন; এখন তোমরা (শক্তিসম্পন্ন) মানুষরূপে পৃথিবীর সর্বত্র ছড়িয়ে আছো।” —কুরআন (৩০ঃ২০)।


Wednesday, 21 October 2015

Post # 085



আল্লাহ্‌ বলেন, “বল তো, কে তোমাদেরকে জলে ও স্থলে অন্ধকারে পথ দেখান এবং কে তাঁর অনুগ্রহের পূর্বে সুসংবাদবাহী বাতাস প্রেরণ করেন? আল্লাহর সঙ্গে আর অন্য কোনো উপাস্য আছে কি? তারা যাকে শরীক করে, আল্লাহ তো তা হতে অনেক ঊর্ধ্বে।” —কুরআন (২৭:৬৩)।


Tuesday, 13 October 2015

Post # 084



আল্লাহ্‌ বলেন, “বল তো, কে আর্তের ডাকে সাড়া দেন যখন সে তাঁকে ডাকে এবং কষ্ট দূরীভূত করেন এবং তোমাদিগকে পৃথিবীতে প্রতিনিধি করেন; আল্লাহর সাথে অন্য কোন উপাস্য আছে কি? তোমরা অতি সামান্যই এই বিষয়ে চিন্তা কর।” —কুরআন (২৭ঃ৬২)।


Sunday, 11 October 2015

Post # 083



আল্লাহ্‌ বলেন, “বল তো, কে পৃথিবীকে বাসোপযোগী করেছেন এবং তার মাঝে মাঝে নদ-নদী প্রবাহিত করেছেন এবং তাকে স্থিতিশীল রাখার জন্যে পর্বত স্থাপন করেছেন এবং দুই সমুদ্রের মাঝখানে অন্তরায় রেখেছেন? অতএব, আল্লাহর সাথে অন্য কোন উপাস্য আছে কি? তবুও তাদের অনেকেই জানে না।”- কুরআন (২৭ঃ৬১)।


Friday, 9 October 2015

Post # 082



“ওহে পাপী ব্যক্তি! নিরাশ হইও না। কারণ, তোমার প্রভু অত্যন্ত দয়াশীল। তবে সম্বল যোগাড় না করিয়া আখেরাতের সফরে রওয়ানা হইও না। কারণ, আখিরাতের সফরে মৃত্যু, কবর, হাশর ময়দান ও পুলসিরাত প্রভৃতি ভয়ঙ্কর মঞ্জিল আছে।” —(আরবী কবিতাংশ)।


Thursday, 8 October 2015

Post # 081



দোযখের ভেতর সকল পাপীদেরকে প্রবেশ করানোর পর আল্লাহ্‌ দোযখকে জিজ্ঞেস করবেন- “তোমার উদর পূর্ণ হয়েছে কি? দোযখ উত্তর দিবে- আরও কি নাই?" —কুরআন (৫০:৩০)।

নফসের তীব্র কামনা-বাসনাকে প্রশ্রয় দিলে সেসবও তেমনিভাবে বাড়তেই থাকে, বাড়তেই থাকে।