আল্লাহ বলেন, “(হে নবী) আপনি কি তাকে দেখেছেন যে ধর্মকে বা কিয়ামতের দিনকে
অবিশ্বাস করে? সে ঐ ব্যক্তি যে এতিমকে কর্কশ ভাষায় তাড়িয়ে দেয় এবং দরিদ্রকে
খাওয়াতে উৎসাহ দেয় না। সুতরাং, ঐ সব নামাজীদের জন্যে নির্ধারিত আছে আফসোস
বা শাস্তি— যারা নামাজে অন্যমনস্ক থাকে, লোক-দেখানো (সৎ) কাজ করে এবং
নিত্য-প্রয়োজনীয় সামান্য জিনিস দ্বারা অন্যের উপকার করে না।” —কুরআন
(১০৭ঃ১-৭)।
Sunday, 27 September 2015
Wednesday, 23 September 2015
Post # 079
Category:
ভাবার্থমূলক কবিতা
"অতঃপর
যখন সে (হযরত ইসমাইল আঃ) তার পিতার (হযরত ইব্রাহীম আঃ) সঙ্গে কাজ করবার মত
বয়সে উপনীত হল, তখন ইব্রাহীম বলল, ‘বৎস! আমি স্বপ্নে দেখি যে তোমাকে আমি
যবেহ করছি, এখন তোমার অভিমত কী বল।’ সে বলল, ‘হে আমার পিতা! আপনি যা আদিষ্ট
হয়েছেন তা-ই করুন। ইনশা আল্লাহ, আপনি আমাকে ধৈর্য্যশীল পাবেন।" --কুরআন
(৩৭:১০২)।
Tuesday, 22 September 2015
Post # 078
Category:
জীবন-চরিত,
ভাবার্থমূলক কবিতা,
রচিত গ্রন্থ থেকে উদ্ধৃতি
সুফী হাবিবুর রহমান (রঃ) লিখেছেন, “অনেক দিন যাবত আমার মনে হজ্জ্ব করিবার জন্য প্রবল বাসনা ছিল। কিন্তু সংসার দেখাশুনার জন্য আমার পরিবারে কোন বয়স্ক সন্তানাদি না থাকায় আমি ইচ্ছা করিয়াছিলাম যে, আমার জ্যেষ্ঠ পুত্র খলিলুর রহমান বড় হইলে তাহার হাতে সংসারের ভার অর্পণ করিয়া আমি হজ্জ্বে যাইব। ১৯৪৫ সনের নভেম্বর মাসে এক বৃহস্পতিবার দিবাগত শুক্রবার পূর্ণিমার রাত্রে আমি স্বপ্নে দেখিলাম যে, আমার হাতে একখানা চিঠি আসিয়াছে, উহাতে নিম্নে বর্ণিত কবিতাটি লেখা ছিল:
‘কী হবে তোর স্ত্রী পুত্র দিয়ে, বল না দেখি বল,
ও তুই হজ্জ্ব করিতে শীঘ্র করি চল;
কাঁদ-কাঁদ ভাল করে যার চক্ষে আছে জল,
ও তুই হজ্জ্ব করিতে শীঘ্র করি চল।’
ও তুই হজ্জ্ব করিতে শীঘ্র করি চল;
কাঁদ-কাঁদ ভাল করে যার চক্ষে আছে জল,
ও তুই হজ্জ্ব করিতে শীঘ্র করি চল।’
আমি সজাগ হইয়া দেখিলাম যে, চক্ষের জলে বালিশ ভিজিয়া গিয়াছে। স্বপ্নে দৃষ্ট কবিতাটি যাহাতে স্মরণ রাখিতে পারি তাহার জন্য উহা পূর্ণিমার আলোতে বসিয়া কাগজে লিপিবদ্ধ করিয়া রাখিলাম।”
[সূত্রঃ লুকানো মানিক (১ম সংস্করণ)]
Monday, 21 September 2015
Post # 077
Category:
ভাবার্থমূলক কবিতা
আল্লাহ্ বলেন, “তোমাকে যে সম্পদ দান করেছি, তার দ্বারা পরকালের শান্তি নিকেতনের খোঁজ কর।” -কুরআন (২৮ঃ৭৭)।
“ধন-সম্পদ ও সন্তান-সন্ততি পৃথিবীর ক্ষণস্থায়ী সম্পদ মাত্র।” -কুরআন (১৮ঃ৪৬)।
“যারা পরকালের চিরস্থায়ী সম্পদ দ্বারা দুনিয়ার ক্ষণস্থায়ী সম্পদ ক্রয় করে,
তাদের ওপর হতে দোজখের আযাব কখনো কমানো হবে না এবং তাদেরকে কোন প্রকার
সাহায্যও করা হবে না।” -কুরআন (০২ঃ৮৬)।
Sunday, 20 September 2015
Saturday, 12 September 2015
Saturday, 5 September 2015
Subscribe to:
Posts (Atom)